প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং শিখুন

সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি “প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং শিখুন, সফল ক্যারিয়ার গড়ুন” এর দ্বিতীয় পর্বে। অনেকের কাছে মনে হতে পারে ৭ দিন পর পর টিউন না দিয়ে ১ বা ২ দিন অথবা ৩ দিন পর পর টিউন করা হলে ভাল হয় । তাদের সাথে আমি ১০০% একমত প্রকাশ করছি । কিন্তু তখন ইমেইল মার্কেটিং শিখবেন ঠিকই কিন্তু সফল ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন কিনা জানি না । মানে তখন হয়ত আপনাদের শেখাতে হবে ৭ ও ৫ যোগ করে ১২ না হয়ে ১০ বা ২০ হয়। কারন, সময় কম থাকায় তাড়াহুড়া করে শেষ করতে হবে ।
তথ্যবহুল ও মানসম্পন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল সহ টিউন করতে ৭ দিন সময় অনেক কম । আমি আপনাদের কাছে শুধু ভিডিও টিউটোরিয়াল সহ টিউন করতে চাই না, আমি চাই আপনারা যাতে প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন । আপনাদের মনের ৮০% প্রশ্নের উত্তর যেন টিউনটি থেকেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন । এর বাকি ২০ % এর জন্য আমি গ্রুপে সব সময় আপনাদের পাশে আসি । আমি আবার একটি কথা বলতে চাই, এই কোর্সেটি করতে আপনার প্রয়োজন হবে কঠোর পরিশ্রম, সততা, নিষ্ঠা, ধৈর্য এবং এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ।

গত পর্বে যা যা ছিল

“প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং শিখুন, সফল ক্যারিয়ার গড়ুন” পূর্ণাঙ্গ এই চেইন কোর্সটিকে কিভাবে সাজানো হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ এই চেইন কোর্সটিতে কি এবং কিভাবে শিখতে পারবেন, প্রফেশনার ইমেইল মার্কেটিং শিখে আপনি কিভাবে আয় করতে পারবেন, এই কোর্সটি সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য একটা পূর্ণাঙ্গ রোডমাপ ও কোর্সের ওভারভিউ এর ভিডিও টিউটোরিয়াল ।
গত পর্বের টিউন দেখুন এখানেঃ https://www.techtunes.co/tutorial/tune-id/288504
গত পর্বের টিউটোরিয়াল দেখুন এখানেঃ http://www.youtube.com/watch?v=tJRedYnh-Xw

২য় পর্বে যা যা থাকছে

১। বেসিক ইমেইল মার্কেটিং ও এর প্রকারভেদ
২। ইমেইল মার্কেটিং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্ম
৩। ইমেইল মার্কেটিং এর বিভিন্ন নিয়মকানুন

ইমেইল মার্কেটিং শেখার করার আগে আপনাকে ইমেইল মার্কেটিং এর সকল খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে খুব ভালভাবে জানা খুব দরকার । মনে করুন, আপনি জীবনে কখনও ফুটবল খেলা দেখেন নাই বা ফুটবল খেলা কি তাই জানেন না বা ফুটবল খেলায় কতজন খেলোয়াড় থাকে ইত্যাদি ইত্যাদি । কিন্তু হটাৎ করে কোন ফুটবল খেলায় আপনি অংশগ্রহন করলেন, তাহলে হয়ত কিছুক্ষণের মধ্যেই রেফারী আপনাকে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ ছাড়া করতে পারে । কারণ, গোল করার আশায় আপনি এমন কিছু করে ফেলতে পারেন যা কিনা ফুটবল খেলার নিয়মনীতির বাইরে ! সতরাং কোন কিছুর করার আগে, সে সম্পর্কে ভালভাবে না জেনে করা ঠিক নয়।  এতে লাভের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা বেশী ।

১। বেসিক ইমেইল মার্কেটিং ও প্রকারভেদ

এক কথায়, কোন পণ্য বা সেবার বিপণনের প্রচার ইমেইলের মাধ্যমে করা হলে তাকে ইমেইল মার্কেটিং বলে । ইমেইল মার্কেটিং ব্যবহার করে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের হাজার হাজার কোম্পানি তাদের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ইমেইল মার্কেটিং প্রধানত তিন ধরেনের ।
# Transactional email marketing বা লেনদেন সম্পর্কিত ইমেইল মার্কেটিং : আপনি যখন কোন ওয়েবসাইটে সাইন আপ করেন তখন সেই ওয়েবসাইট আপনাকে একটি সুন্দর ইমেইল প্রদানের স্বাগতম জানাই । এটাই হল Transactional email। এছাড়া, যেমন ফেসবুকের বা অন্যান্য ওয়েবসাইটের ভেরিফাই, নটিফিকেসন, পাসওয়ার্ড চেঞ্জ, পাসওয়ার্ড রিকভারী ইত্যাদিকে Transactional email marketing বা লেনদেন সম্পর্কিত ইমেইল মার্কেটিং বলা হয় ।

# Direct email marketing বা সরাসরি ইমেল মার্কেটিং : কোন নিদিষ্ট বিষয়ের উপর নিদিষ্ট ব্যক্তিদের বা প্রাপকদের কাছে সরাসরি ইমেল এর মাধ্যমে কোন বিজ্ঞাপন প্রচারণা করার পদ্ধতিকে Direct email marketing বা সরাসরি ইমেল মার্কেটিং বলে । যেমন, কোন কোম্পানির বিশেষ কোন অফার, নতুন পণ্য বা সেবা, ডিসকাউন্ট সম্পর্কিত ইমেইল প্রচারণা ।
# solo ad : কোন কোম্পানির এককালীন কোন অফার বা নিউজ প্রচারণা করার জন্য কোন ভেন্ডর বা ইমেইল লিস্ট বিক্রেতার কাছ থেকে সংগ্রহকৃত ইমেইল লিস্ট কিনে তার মাধ্যমে  ইমেল পাঠানোর পদ্ধতিকে solo ad বলে। সোলো এড এর আরেক নাম বাল্ক মেইল । যেমন, আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে অনেক সময় কোন কোম্পানির এমন সব এককালীন অফারের মেইল আসে, যেখানে আপনি কখনও সাইন-আপই করেন নি । তাহলে তারা আপনার ইমেইল কোথায় পেল ?
ঐ কোম্পানি না হোক অন্য কোন কোম্পানির সাইন-আপ হয়ত আপনি করেছেন, আর সেই কোম্পানির ডাটাবেস থেকে ইমেইল লিস্ট কিনে আপনাকে মেইল পাঠানো হয়েছে । এই পদ্ধতিকেই বলা solo ad ।

২। ইমেইল মার্কেটিং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্ম

ইমেইল মার্কেটিং করতে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকে হবে ।যেমন,  ইমেইল সার্ভার, স্প্যাম ইমেইল, স্প্যাম বক্স, ইমেইল ওপেনিং রেট, লিস্ট ক্লিনিং ইত্যাদি ।
# সহজ ভাষায় ইমেইল সার্ভার হল, যার মাধ্যমে ইমেইল পাঠানো হয় । আগেরদিনে চিঠি পাঠানোর জন্য টিউন অফিস বা ডাক পিয়নকে মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হত । তারমানে, আপনার ইমেইলের ডাক পিয়ন হল সার্ভার ।

# আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যে সব অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেইল আসে বা আপনি যখন কোন মেইলকে অপ্রত্যাশিত বলে মনে করেন সেই সব মেইলকে স্প্যাম ইমেইল বলে । আর স্প্যাম বক্স হল যেখানে স্প্যাম ইমেইল গুলো জমা হয় ।
# ইমেইল ওপেনিং রেট বলতে বোঝায় আপনি যাদেরকে মেইল পাঠিয়েছেন তার মধ্যে কত পারসেন্ট আপনার ইমেইল পড়েছে । শুধু ইমেইল পাঠালেই হবে না, আপনার ইমেইল যাতে পড়ে সে বিষয়টাও মাথায় রাখতে হবে । কারণ, আপনি আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করার জন্য ইমেইল পাঠালেন, তা যদি কেউ খুলেই না দেখে তাহলে প্রচারনা করে কি লাভ !
# লিস্ট ক্লিনিং হল বিভিন্ন বাল্ক মেইল লিস্ট থেকে ভেরিফাই ইমেইল বের করা । মানে বিষয়টা এই রকম যে, হাজার হাজার ইমেইল থেকে একটিভ ইমেইল গুলোকে বাছাই করে পারফেক্ট  ইমেইল লিস্ট তৈরি করা ।

৩। ইমেইল মার্কেটিং এর বিভিন্ন নিয়মকানুন

ইমেইল মার্কেটিং করার আগে বিভিন্ন নিয়মকানুন সম্পর্কে জানতে হবে । নিয়মনীতি না জানার কারণে অনেক বড় ধরণের দুর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারে । কিছু দিন আগে একটা ব্লগে পড়লাম, এক অস্ট্রেলিয়ান ব্যক্তির কাছে কোন এক কোম্পানির একই বিজনেস নিউজলেটার ভুলবসত দুইবার সেন্ড করা হয়ে ছিল । সেজন্য সেই অস্ট্রেলিয়ান ব্যক্তি ঐ কোম্পানির নামে মামলা করে দিয়ে ছিল । যার কারণে ঐ কোম্পানিকে ১০ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা করা হয়ে ছিল । সতরাং বুজতেই পারছেন নিয়মনীতি জানাটা কতটা প্রয়োজন ।

Subscribe বা অনুমতি নেওয়া ইমেইল করা

কোন ব্যক্তিকে মেইল পাঠানোর আগে তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে ইমেইল পাঠাতে হবে । তা না হলে স্প্যামার মনে করে আপনার মেইলকে স্প্যাম মেইল হিসেবে ধারনা  করবে । তখন আপনার মেইল মেইলবক্সের বদলে স্প্যামবক্সে জমা হবে এবং যাকে পাঠানো হয়েছে তিনি সেটা দেখবেন না। এতে একদিকে যেমন  তিনি আপনার মেইল পড়বেন না অন্যদিকে আইএসপি গুলি আপনাকে ব্লাকলিষ্টেড করে ফেলবে ।
অনুমতি নেওয়া বা পাওয়া খুব একটা কঠিন কিছু না । আপনি অনেকভাবে অনুমতি নিতে পারেন পারেন । যেমন ধরুন, কোন অফার বা ইবুক দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইমেইল এড্রেস দিতে বলুন। যারা আগ্রহী হবে তারা তাদের মেইল দিয়ে আপনার Subscriber  হবে । শুধুমাত্র তাদের কাছেই মেইল পাঠান।

Unsubscribe যুক্ত করা ইমেইল পাঠান

আপনি যখন কাউকে ইমেইল পাঠাবেন সেই ইমেইল এ Unsubscribe  অপশন যুক্ত করতে হবে। যাতে কেউ যদি পরবর্তী মেইল পেতে আগ্রহি না হন তাহলে তিনি যেন সহজে নিজের নাম বাদ দিতে পারেন সেই ব্যবস্থা রাখুন। এতে আপনি যেমন বুজতে পারবেন কারা আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন পেতে  ইচ্ছুক, তেমনি ইমেইল পাঠানোর খরচ ও সময় দুইটাই সাশ্রয় হবে । সবচেয়ে বড় কথা, আপনার ইমেইল ডাটাবেসে টার্গেটেড ইমেইল লিস্ট তৈরি হতে থাকবে ।

Ownership ওয়েবসাইট থেকে ইমেইল পাঠান

আপনি যখন আপনার ব্যবসার প্রচারের জন্য কাউকে ইমেইল পাঠাবেন, তা যেন Must Be নিজের ইমেইল সার্ভার অথবা ভাড়াকৃত ইমেইল সার্ভার থেকে পাঠাবেন । অর্থাৎ জিমেইল বা ইয়াহু জাতিও ইমেইল প্ল্যাটফর্ম থেকে ব্যবসার প্রচারের ইমেইল পাঠালে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতা আপনার প্রতি আস্থা হারাবে এবং আপনাকে স্প্যামার মনে করতে পারে ।

Subject বা সঠিক বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে ইমেইল পাঠান

আপনি যখন কাউকে ইমেইল পাঠাবেন সেই ইমেইলের Subject সুস্পষ্ট ও সত্য হবে । যাতে সবাই আপনার ইমেইলের Subject দেখে বুজতে পারে ভিতরে কি আসে । সঠিক বিষয়বস্তুটাকে আকর্ষণীয় করে লিখতে পারেন । কিন্তু ইমেইল ওপেনিং রেট বাড়ানোর জন্য কখনই মিথ্যা বা অতিরিক্ত কথা বলা যাবে না ।  যেমন ধরুন, কোন ব্যবসার প্রচারের জন্য কাউকে ইমেইল পাঠাবেন, কিন্তু ইমেইল ওপেনিং রেট বাড়ানোর জন্য Subject দিলেন “বিশ্বকাপ নিউজ আপডেট” । আপনার ইমেইল ওপেনিং রেট বাড়াবে ঠিকই কিন্তু আপনার সম্ভাব্য ক্রেতাকে হয়ত চিরদিনের জন্য হারাবে। কারণ, আপনি নিজে থেকেই বলছেন আমি স্প্যামার !!

Physical Address ব্যবহার করে  ইমেইল পাঠান

কোন ব্যবসার প্রচারের জন্য কাউকে ইমেইল পাঠানোর সময় Must be আপনি আপনার কোম্পানির ফিজিক্যাল এড্রেস ব্যবহার করবেন । আর ফিজিক্যাল এড্রেস না থাকলে অন্তত একটা ফোন নাম্বার দিতে হবে যাতে সে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে । তা না হলে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতারা আপনার কোম্পানিকে ট্রাস্ট করবে না ।

Adult Content সম্বলিত ইমেইল পাঠাতে সতর্কতা

আপনি যখন কোন ক্লাইন্টের  Adult বা ডেটিং সার্ভিস প্রদান করার জন্য ইমেইল পাঠাবেন, তখন অবশয়ই ইমেইল Subject এ “ADV:ADLT” or “ADLT” এই দুইটা টার্ম এর যে কোন একটি উল্লেখ করবেন । তা হলে বড় ধরেনের কোন বিপদে পড়ে যেতে পারেন ।

harvested email সেন্ড করা থেকে বিরত থাকুন

harvested email বলতে অনলাইনে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে অবৈধভাবে হাজার হাজার মেইল কালেক্ট করাকে বোঝায়। এটা একদিকে যেমন ইমেইল মার্কেটিং নিয়মের বাইরে তেমনি এর কার্যকারিতাও তেমন ভাল না । আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, মাক্সিমাম মানুষই harvested email ব্যবহার করে ইমেইল মার্কেটিং করছে?
এখান আপনি বলুন, আমাদের দেশে কয়জন ট্রাফিক নিয়ম মানে ?  কিন্তু যখন কোন দুর্ঘটনা ঘটে যায় তখন হয়ত আমারা বুজতে পারি নিয়ম মানা কতটা জরুরী ।

ইমেইল টেমপ্লেট ও বডি কেমন হবে

আপনি যদি এইচটিএমএল ইমেইল টেমপ্লেট ব্যবহার করে ইমেইল পাঠান , তাহলে যেন আপনার এইচটিএমএল ইমেইল টেমপ্লেট এর প্রস্থ যেন ৬০০ থেকে ৮০০ পিক্সলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে । এইচটিএমএল ইমেইল টেমপ্লেটে যত ইমেজ ও সিএসএস কম ব্যব্যহার করা যায় তত ভাল । আর ইমেইলের বডিতে Forward to a friend, Privacy Policy Link, Social Link ইত্যাদি উল্লেখ করুন ।
অনেকে মনে করেন, সস্তা ইমেইল সার্ভার ব্যবহার করলেই শুধু ইমেইল স্প্যাম হওয়ার সম্ভবানা বেশী থাকে । কথাটি আসলে বিষয়টি পুরোপুরি সঠিক নয় ।  ওপরের যে কোন কারণে আপনি আপনার ক্রেতার কাছে  স্প্যামার হিসাবে পরিচিত হতে পারেন । আর আপনি স্প্যামার মানে আপনার ক্রেতার ইমেইল ইনবক্সে না যেয়ে স্প্যামবক্স যাবে এটাই স্বাভাবিক ।
তাই শুধু মেইল পাঠালেই হবে না, সব কিছু চিন্তা করে ভাল করে প্লান করে ইমেইল পাঠান ।
পাঠকের প্রতিক্রিয়া বিবেচনায় এনে প্রয়োজনে পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনুন। এর ওপরই নির্ভর করে আপনার সফলতা।

ভিডিও টিউটোরিয়াল

২য় পর্বের হোমওয়ার্ক

১ম পর্বের হোমওয়ার্ক ছিল কিছু ই-কমার্স ও সার্ভিস বেইস ওয়েবসাইটের সাইন আপ বা Subscribe করা । যারা কাজটি ভালভাবে শেষ করেছেন তারা তাদের ইমেইলে ঐ ওয়েবসাইট গুলো থেকে বিভিন্ন মেইল পেয়েছেন এবং যা থেকে আপনি  ইমেইল টেমপ্লেটে সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। আজকের হোমওয়ার্ক হল ঐ ওয়েবসাইট গুলো থেকে আসা বিভিন্ন ইমেইল টেমপ্লেট দেখে আইডিয়া নিবেন ও কোথায় কি নিয়ম ব্যবহার হয়েছে তা ভালভাবে দেখে নিবেন ।
৩য় পর্বে ফটোশপ ও এইচটিএমএল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে । ৩য় পর্বে থেকে শুরু হবে ইমেইল মার্কেটিং এর আসল ও রিসোর্সফুল পার্টসমূহএবং লং প্রাক্টিকাল  ভিডিও টিউটোরিয়াল । আজ আর নয় ইমেইল মার্কেটিং এর ৩য় পর্বের আমন্ত্রণ জানিয়ে শেষ করছি আজকের টিউটোরিয়াল। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন এবং এই টিউনটি সবার সাথে শেয়ার করেন।
“ইমেইল মার্কেটিং” এই সম্পর্কিত অন্য আরো কিছু জানার জন্য ফেসবুক গ্রুপে প্রশ্ন করতে পারেন ।
ফেসবুকে আমি

লেখকঃ Habibur Rahman Dipu
ফেইসবুকঃ  ফেসবুকে আমি